পরবর্তী খবর
পেট ভরানোর সেরা খাবার! মশলা বাটি তৈরির এই সহজ রেসিপিটি শিখে নিন
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 22 May 2025, 01:19 PM IST
Share 
বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > পেট ভরানোর সেরা খাবার! মশলা বাটি তৈরির এই সহজ রেসিপিটি শিখে নিন
Share বাচ্চাদের ছুটি শুরু হয়ে গেছে। এর সাথে সাথে খাওয়া-দাওয়া নিয়ে বাচ্চাদের মধ্যে ক্ষোভও শুরু হয়ে গেছে। প্রতিদিন তারা নতুন এবং ঝাল কিছু খেতে চায়। এমন পরিস্থিতিতে, বাজারের জাঙ্ক ফুড দেওয়ার পরিবর্তে, ঘরে রান্না করা খাবার একটু মজাদার করে খাওয়ান। যদি বাচ্চারা আলুর পরোটা খেতে খেতে বিরক্ত হয়, তাহলে তাদের সহজ উপায়ে মশলা বাটি খাওয়ান। যার স্বাদ তারা অবশ্যই পছন্দ করবে। তাহলে চলুন জেনে নিই কিভাবে মশলা বাটির রেসিপি তৈরি করবেন।
মশলা বাটির উপকরণ
- এক কাপ গমের আটা
- ১/২ কাপ সুজি
- স্বাদমতো লবণ
- আধা চা চামচ ক্যারাম বীজ
- আধা চা চামচ সাদা তিল
- মাখার জন্য দেশি ঘি
- কাঁচা মরিচ ৮-১০টি
- দুই টুকরো আদা
- ধনেপাতা দুই চা চামচ
- এক চা চামচ মৌরি
- এক চা চামচ জিরা বীজ
- স্বাদমতো লবণ
- হলুদ গুঁড়ো
- ধনে গুঁড়ো
- দুটি সেদ্ধ আলু
- এক কাপ সেদ্ধ সবুজ মটরশুঁটি
মশলা বাটি বানানোর রেসিপি
প্রথমে একটি বড় প্লেটে গমের আটা এবং সুজি নিন।
- লবণ, সেলেরি, সাদা তিল এবং দেশি ঘি যোগ করে মিশিয়ে নিন।
-এখন জল যোগ করুন এবং ডো ভালো করে মেখে নিন। এটি খুব বেশি ভেজা বা খুব শক্ত হওয়া উচিত নয়।
-মশলা তৈরির জন্য, দুটি সেদ্ধ আলু চটকে নিন। হিমায়িত সবুজ মটরশুটিও জলে সিদ্ধ করুন। যাতে রান্না হয়।
-এবার মিক্সার জারে কাঁচা মরিচ, আদা, জিরা, মৌরি, লবণ, ধনেপাতা দিয়ে মিক্সারে পিষে নিন।
-একটি প্যানে তেল গরম করে তৈরি মশলা যোগ করে ভাজুন।
-এছাড়াও মশলার সাথে হলুদ, ধনে গুঁড়ো দিয়ে ভাজুন।
-এখন সেদ্ধ আলু এবং সবুজ মটরশুঁটি যোগ করে মিশিয়ে নিন।
- ভালো করে ভাজুন।
-এখন ময়দার সমান আকারের ছোট ছোট বল তৈরি করুন এবং তাতে প্রস্তুত আলুর মশলা ভরে ছোট ছোট বল তৈরি করুন।
- আপ্পে প্যানে তেল গরম করে এই বাটিগুলো তাতে রেখে রান্না করুন।
-প্রয়োজনে ঢেকে দিন যাতে ভেতরে পুরোপুরি সেদ্ধ হয়।
আলুর পরোটা বানানোর পরিবর্তে, আলুর ভর্তা দিয়ে তৈরি এই মশলা বাটি বাচ্চারা অবশ্যই পছন্দ করবে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।
